Friday, January 31, 2020

রূপ চর্চায় হলুদের অসাধারণ গুনাগুণ{প্রাকৃতিক উপায়ে রূপ চর্চা টিপস natural beauty care in magura}



রূপ চর্চায় হলুদের অসাধারণ গুনাগুণ,
       
রূপ চর্চায় হলুদের অসাধারণ গুনাগুণ{প্রাকৃতিক উপায়ে রূপ চর্চা টিপস natural beauty care in magura}

আদিকাল থেকই হলুদ সৌন্দর্য চর্চায়   অত্যাবশ্যকীয় একটি উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে ৷ বর্তমানে সৌন্দর্য চর্চায় বিভিন্ন উপাদান ব্যবহৃত হয়,কিন্তু হলুদের ব্যবহারের উপকারিতা ও প্রয়োজনীয়তা বেড়েই চলেছে ৷

ত্বকের যত্নে,কাঁচা হলুদের ব্যবহার সর্বদাই একটি মূল উপাদান ৷


Watch hindi live tv

ফেসপ্যাক হিসেবে হলুদের ব্যবহার,
রোদে পোড়া ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে হলুদের ফেসপ্যাক অসাধারণ ভূমিকা পালন করে,কাঁচা হলুদ বাটা, কাঁচা দুধ একত্রে মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করুন অতঃপর ধুয়ে ফেলুন৷ আপনার ত্বকের কালচে ভাব দূর করে আপনার ত্বকের উজ্জলতা ও কোমলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে৷

ত্বকের মেছতা ও বলিরেখা দূর করুন 
Image result for মেছতার দাগত্বকের মেছতা ও বলিরেখা দূর করতে কাঁচা হলুদ বাটা, বেসন,কাঁচা দুধ একত্রে মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করুন অতঃপর মুখ ধুয়ে ফেলুন,এতে ত্বকের বলিরেখা ও মেছতা সমস্যার সমাধান হবে৷ 

কাঁচা হলুদ  অ্যান্টিওক্সিডেন্ট  হিসেবেও বেশ কার্যকারী, ত্বকের ব্রণ এবং ব্রণের দাগ দূর করতে কাঁচা হলুদ বাটা, লেবুর রস একত্রে মিশিয়ে 15 মিনিট লাগিয়ে রাখুন অতঃপর ধুয়ে ফেলুন৷
প্রতিদিনের ব্যবহারে ত্বকের দাগ আস্তে আস্তে হালকা হয়ে যাবে৷

ত্বকের উজ্জ্বলতা রক্ষা করুন,
ত্বকের উজ্জ্বলতা রক্ষা করতেই ১ চা চামচ হলুদ বাট,  ১ চা চামচ মধু, ১চা চমচ দুধ,ও  2 চা চামচ বেসন একত্রে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করা যেতে পারে,
এই মিশ্রণটি ত্বকে লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করুন অতঃপর ধুয়ে ফেলুন ৷সপ্তাহে অন্তত 2 বার এই প্যাকটি ব্যবহার করুন যার ফলে আপনার ত্বকের লাবণ্য, উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে৷

শুষ্ক, স্বাভাবিক, তৈলাক্ত ও মিশ্র ত্বকের জন্য, সব ফেসপ্যাকেই কাঁচা হলুদের ব্যবহার হয়ে থাকে ৷
কাঁচা হলুদ বাটা,কমলার খোসা বাটা, মুলতানি মাটি,ও মধু একত্রে মিশিয়ে হাত,পা ও মুখে লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করুন অতঃপর ধুয়ে ফেলুন ৷যার ফলে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল মসৃণ ও কোমল ৷

মধুর ব্যবহার 
আপনার শরীর থেকে টক্সিন বের করে আপনার  ত্বককে উজ্জ্বল করতে আধাকাপ হলুদের রস,আধা চা-চামচ মধু একত্রে মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল ও কোমল

নারিকেল তেলের ব্যবহার
নারিকেল তেলের সাথে হলুদ মিশিয়ে আপনার পায়ের গোড়ালিতে কিংবা পায়ের তলার ফাটা অংশে লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করুন অতঃপর ধুয়ে ফেলুন৷ যার ফলে আপনার পায়ের  ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল মসৃণ ও কোমল ৷
এবং পা ফাটার সমস্যা থেকেও আপনি মুক্তি পাবেন 

রূপ চর্চায় হলুদের অসাধারণ গুনাগুণ{প্রাকৃতিক উপায়ে রূপ চর্চা টিপস natural beauty care in magura}

শীতের রুক্ষতায় ত্বকের যত্ন {প্রাকৃতিক উপায়ে রূপ চর্চা টিপস natural beauty care in magura}

শীতের রুক্ষতায় ত্বকের যত্ন {প্রাকৃতিক উপায়ে রূপ চর্চা টিপস natural beauty care in magura}

শীতের শুষ্কতা, কেড়ে নেয় আমাদের ত্বকের কোমলতা ও উজ্জ্বলতা। আজ আমরা আলোচনা  করবো শীতের রুক্ষতায় ত্বকের যত্নের কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস,যাতে শীতে আমরা আমাদের ত্বকের সুস্থতা নিশ্চিত করতে পারি।


watch zee bangla live 

শীতে প্রতিটা মানুষের ত্বকেই কিছু না হলে ও কিছু সমস্যা লক্ষ্য করা যায়,যাহা প্রায় প্রতেকেই অনুভব করেন ।সাধারণ কিছু টিপস মেনে চললে সহজেই এই সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব । চলুন,জেনে নিই শীতে ত্বকের বিশেষ কিছু সমস্যার কথা ও সমাধান।

ত্বকের রুক্ষতা 
শীতকালে ত্বকের শুষ্কতা একটি খুবই সাধারণ সমস্যা, শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকের সাধারণ  আদ্রতা শুষে নিয়ে ত্বককে শুষ্ক করে তুলে । শুষ্ক ত্বকে তৈল গ্রন্থির নিঃসরণ কমে যাই ফলে ত্বকের স্বাভাবিক আদ্রতা কমে যায়,যার ফলে ত্বক হয়ে উঠে রুক্ষ । রুক্ষ ত্বকের সমাধানে আমরা ফেস সেরাম ব্যবহার করতে পারি এবং একই সাথে ভাল মানের মশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারি,যাতে আমাদের ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখা সম্ভব হয়।


ত্বকের পানিশূন্যতা
ত্বকের পানি শূন্যতা এবং শুষ্কতা এক নয় । ত্বক তখন শুষ্ক হয়, যখন ত্বকে তৈল গ্রন্থির নিঃসরণ কমে যায়,আর পানিশূন্যতা পরিবেশ বা খাদ্যভ্যাসের কারনে হয়। ত্বকের পানি শূন্যতার কারনে ত্বক একই সাথে তেলতেলে ভাব বা শুষ্কতা  অনুভব করে। ত্বকে সাধাৰণত পানির পরিমাণ কমে গেলে ত্বকে পানি শূন্যতা অনুভব হয়। এই সমস্যা সমাধান করতে অধিক পানি যুক্ত প্রসাধনী বা ফেস সেরাম ব্যাবহার করতে হবে।


শরীর ফেটে যাওয়া
শীতে সাধারণত প্রায়ই দেখা যায় ত্বক ফেটে যাচ্ছে । ত্বকে তৈলের উপস্থিতি হ্রাস হলে এবং একইসাথে ত্বকে পানির উপস্থিতি কমে গেলে ত্বক ফেটে যাবার অধিক স্বম্ভাবনা থাকে । এছাড়াও  শীতের রুক্ষ আবহাওয়া এবং শীতের সময়ে দীর্ঘ সময় নিয়ে গোসল করলে ত্বকের স্বাভাবিক আদ্রতার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং একটি সময়ে ত্বক ফেটে যেতে পারে। শীতে ফাটা ত্বকের সমাধানে ত্বকের আদ্রতার ভারসাম্য নিয়ে জানা একান্ত জরুরী । শীতে ফাটা ত্বকের সমাধানে অধিকপানি যুক্ত প্রসাধনী ব্যাবহার করতে হবে, যাতে ত্বকের পানির ঘাটতি না পড়ে ।

ত্বকের তৈলাক্ততা
ত্বকে  অতিরিক্ত তৈল নিঃসরণের ফলে ত্বক তৈলাক্ত হয়ে যায়,যার ফলে  ত্বকে বেশি পরিমাণ ময়লা আটকে থাকে। বেশি পরিমাণ ময়লা ও ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতিতে ত্বকে ব্রণ উঠতে পারে । তাই তৈলাক্ততা দূর করতে ভাল মানের ফেস ওয়াশ ব্যাবহার করা একান্ত  প্রয়োজন,যাতে ত্বকে তৈলাক্ততা দেখা দিতে না পারে।


চামড়া খসে যাওয়া
শীতেকালে প্রায় দেখা যায়,হাত পা বা শরীরের অন্য অংশ থেকে চামড়া উঠে যাচ্ছে ।সাধারণত শরিলের উপরিত্বক থেকে,ত্বক স্বাভাবিক আদ্রতা হারিয়ে ফেলে যার কারণে ত্বক দূর্বল হয়ে পড়ে, ফলে মূল ত্বক থেকে আলাদা হয়ে যায়,যার ফলে ত্বকের চামড়া উঠতে থাকে ।যদি  ত্বকের স্বাভাবিক আদ্রতা ধরে রাখতে পারেন তাহলে ত্বকের চামড়া উঠা বন্ধ হয়ে যাবে ।


শীতে অধিক পরিমানে শরীলে মৃত কোষ থাকা 
শীতের মৌসুমে ত্বকে অনেক বেশি মৃত কোষ দেখা দেয় যা ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা নষ্ট করে ফেলে।শরীলে  অধিক মৃত  কোষ থাকলে ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা বেশি দেখা দেয়  যেমন মেছতা, রোদে পোড়া দাগ ইত্যাদি । তাই,ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে, ত্বকের যত্নে নিয়মিত ত্বকেকে Exfoliate {মৃত কোষ স্তরে স্তরে তুলিয়া ফেলা} করিয়ে নেয়া যেতে পারে,যাতে ত্বক নষ্ট না হতে পারে।


ত্বকের চুলকানী
শীতে সাধারণত ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সাথে সাথে ত্বকে চুলকানি ও দেখা দেয়।  চুলকানী সাধারনত হাতে, পায়ে এবং শরীরের বিভিন্ন, অন্য অংশ গুলোতে ও দেখা  দেয় ।শীতে সাধারণত  ত্বকের আদ্রতার ভারসাম্যতা নষ্ট হয়ে যাই ,যার কারণে ত্বকে এই সমস্যা গুলো দেখা দেয় ।শীতে বেশি পরিমানে পানি পান করা অত্যন্ত জরুরী যাতে ত্বক শীতের রুক্ষতা রুখতে পারে।


সব মানুষই ত্বককে সুস্থ সুন্দর ও উজ্জ্বল রাখতে চায়,কিন্ত বৈরি আবহাওয়া ও শীতের রুক্ষতা ত্বকের স্বাভাবিক সোন্দর্য ও উজ্জ্বলতা কেড়ে নিতে পারে। ত্বকের শুষ্কতা, রুক্ষতা,ও ফেটে যাওয়া থেকে ত্বককে রক্ষা করতে,ত্বকের বিশেষ যত্ন নেয়া একান্ত জরুরি,এবং ভাল মানের মশ্চারাইজার ব্যাবহার করতে হবে,যাতে করে ত্বক পানি শূন্যতা থেকে রক্ষা পাই। 

এই টিপস গুলো মেনে চললে ত্বকের এই সব সাধারণ সমস্যা দূর করে আপনি একটি সুন্দর শীতকাল  উপভোগ করতে পারবেন। 

প্রাকৃতিক উপায়ে রূপ চর্চার নতুন নতুন টিপস পেতে"প্রাকৃতিক উপায়ে রূপ চর্চা টিপস natural beauty care in magura" এর সাথেই থাকুন।

Thursday, January 30, 2020

শীতে প্রাকৃতিক উপায়ে অসাধারণ রূপ চর্চা টিপস natural beauty care in magura


শীতে অসাধারণ রূপ চর্চা টিপস 

শীতে  প্রাকৃতিক উপায়ে অসাধারণ রূপ চর্চা টিপস natural beauty care in magura

আসছে শীতের মৌসুম । আর শীত আসলেই যেন গায়ের রঙ কালো হয়ে যায়, চেহারা হয়ে যায় মলিন ও নিষ্প্রাণ। একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যায়, শীতের দিনে চেহারার ফর্সা ও উজ্জ্বলতা  কেমন যেন হারিয়ে যায়। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললেই এই শীতেও ত্বক থাকবে অসাধারণ ফর্সা ও উজ্জ্বল।


watch zee bangla live 

১.টমেটোর ব্যবহার,

ত্বকের রঙ ফর্সা ও উজ্জ্বল করতে প্রতিদিন ব্যবহার করতে হবে তাজা টমেটো।একটি টমেটোর পাল্প {সজ্জা} পুরোটা বের করতে হবে তার পর এর সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস ও সামান্য মুলতানি মিশিয়ে   মুখে-গলায়-হাতে ব্যবহারকরতে হবে । গোটা শীত জুড়েই ত্বক থাকবে ঝলমলে।


২. পাকা পেঁপের ব্যবহার,

এই শীতে ত্বক নরম ফর্সা ও উজ্জ্বল করতে ব্যবহার করতে হবে পাকা পেঁপে।প্রথমে পাকা পেঁপে  চটকে,তার সাথে কিছু মধু,সামান্য কাঁচা হলুদ ও কাঁচা দুধ মিক্সট করে,মুখে-গলায়  ব্যবহার করতে হবে।গোটা শীত জুড়ে ত্বক থাকবে উজ্জ্বল ঝালমলে ফর্সা।

৩. অতিরিক্ত তৈলাক্ত ক্রীম ব্যবহার পরিহার করতে হবে।

শীতের দিনে চেহারা কালো ও মলিন হওয়ার প্রধান কারণ হল ভুল ক্রীম নির্বাচন।বিশেষ করে যাদের ত্বক তৈলাক্ত তাদেরকে বেশি কালো দেখায়।তাই দেখে শুনে বুঝে ত্বকের জন্য এমন ক্রীম নির্বাচন করতে হবে যা সহজে মুখের সাথে মিশে যাই এবং চিটচিটে ভাব দূর করে।অতিরিক্ত তৈলাক্ত ক্রীম ব্যাবহারের পরিবেশের ধুলাবালি মুখের সাথে আটকে থাকে,ফলে চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট হয়।তোকে ময়লা জমে ত্বককে কালো করে তোলে।

৪. রোদ থেকে ত্বককে রক্ষা করতে হবে,

অতিরিক্ত রোদে অবস্যই ছাতা ব্যবহার করতে হবে।শীতের রোদ যদিও অনুভব করতে মিষ্টি লাগে  কিন্তু গ্রীষ্মের রোদের মতোই ক্ষতিকর।তেমনি ভাবে খুব গরম পানি দিয়ে গোসল করা যাবে না।এতে ত্বকের সৌন্দর্য ও প্রাকৃতিক রং সবই হারাবে।

৫. ত্বককে ফর্সা নরম ও উজ্জ্বল রাখতে অলিভ অয়েলের ব্যবহার,

 গোসলের পূর্বে পুরো শরিল অলিভ  অয়েল দ্বারা  ভালো ভাবে ম্যাসেজ করতে হবে,তার পর ৩০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে যাতে ত্বক,তেল শুষে নিতে পারে।অতঃপর গোসল করতে হবে,ত্বক হবে ফর্সা নরম ও উজ্জ্বল।

৬. পানি ও শাকসবজি ,

শীতকালে আমরা একেবারেই পানি পানকরা কমিয়ে দেয়,যার ফলে ত্বক হারায় সজীবতা ও স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা।ত্বককে ফর্সা নরম ও উজ্জ্বল রাখতে শীতকালে ও প্রচুর পানি পান করতে হবে ।সব মৌসুমেই সহজলভ্য শাকসবজি ও ফলমূল আমাদেরকে সুস্থ ও সুন্দুর  রাখতে প্রচন্ড সাহায্য করে।
মহানবী {স;} বলেছেন তোমরা মৌসুমী ফলমূলও  শাকসবজি বেশি বেশি খাও।

৭  কুসম গরম পানির ব্যবহার, 

শীতকালে হালকা কুসম গরম পানি দিয়ে মুখ পরিষকার করতে হবে,দুবার গোলাপ জল তুলায় লাগিয়ে মুখ পরিষকার করতে হবে,ত্বক হয়ে উঠবে নরম ও উজ্জ্বলমুখ।

৮ফ্রেশওয়াশ পরিবর্তীন করতে হবে,

গরমকালে ব্যাবহার করা ফ্রেশওয়াশটি  শীতকালে ব্যবহার,করা যাবে না ,বেছে নিতে হইবে আরো মাইল্ড ফ্রেশওয়াশ।অতিরিক্ত ক্ষারযুক্ত  ফ্রেশওয়াশ ও সাবান ত্বককে করে তুলবে কালো ।

প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য পেতে, "প্রাকৃতিক উপায়ে রূপ চর্চা টিপস natural beauty in magura"

এর সাথেই থাকুন, ধন্যবাদ